1. admin@mknews71.com : mknews71 :
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বরখাস্তকৃত অধ্যক্ষের হঠাৎ চেয়ারে বসার চেষ্টা, জানেনা সভাপতি ইউএনও! আল্টিমেটাম মিঠাপুকুরে তালাকপ্রাপ্ত মেয়ের বাবার বাড়িতে অগ্নিকাণ্ড, ক্ষতি তিন লক্ষাধিক টাকা মিঠাপুকুরে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ:এলাকায় চাঞ্চল্য, আসামী পলাতক ৫৮ দিনে যে ঝড় তুলেছিলেন, সেই ঝড়েই বিদায়: মিঠাপুকুরের ইউএনও জিল্লুর রহমানের বদলি জনগণের অর্থায়নে রাস্তা সংস্কার: দৃষ্টান্ত স্থাপন করল মিঠাপুকুরের গোপালপুর ইউনিয়ন বীরগঞ্জে শিশু-যুবদের পরিবেশ সচেতনতামূলক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বৈরাতীহাট তালীমুল সুন্নাহ মাদ্রাসা ও মসজিদ উন্নয়ন উপলক্ষে আলোচনা সভা, মতবিনিময় ও দোয়ার অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত ৩০ জনে ২৪ জন জিপিএ-৫ — চমকে দিল খামার হরিপুরের আইডিয়াল প্রি-ক্যাডেট স্কুল মিঠাপুকুরে ছড়ান বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের উন্নয়ন প্রকল্প ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত জুলাই আন্দোলনের অগ্নিগর্ভ দিনগুলোতে নির্ভীক কণ্ঠস্বর: সাংবাদিক সুলতান মারজান (হৃদয়)

মাটি ব্যবসার রঙ পাল্টাচ্ছে: মোটর মেকানিক এখন সিন্ডিকেটের মূল হোতা!

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৩৪ বার পাঠ করা হয়েছে

রায়হান কবির -মিঠাপুকুর প্রতিনিধি

রংপুরের মিঠাপুকুরে অবৈধভাবে মাটি উত্তোলন ও পরিবহন প্রতিরোধে উপজেলা প্রশাসনের কঠোর অবস্থানের প্রেক্ষিতে একাধিক ব্যবসায়ী পিছু হটলেও, নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে এক ভিন্ন চিত্র। এক সময়ের মোটরসাইকেল মেকানিক হালিম এবং ট্রাক্টর চালক শাকিল—এখন এলাকায় পরিচিত ‘মাটিখেকো সিন্ডিকেটের’ নিয়ন্ত্রক হিসেবে।

সম্প্রতি মিঠাপুকুর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোস্তাকিম বিল্লাহর নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে দুইটি স্ক্যাভেটর (ভেকু) জব্দ করা হয়। এই অভিযান পরবর্তী সময়ে বহু অবৈধ ব্যবসায়ী তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিতে বাধ্য হন। তবে শাকিল ও হালিম নামে দুই ব্যক্তি প্রশাসনিক নজরদারির ফাঁক গলিয়ে রাতের আঁধারে মাটি কেটে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে স্থানীয়রা অভিযোগ তুলেছেন।

২৫ এপ্রিল রাতে সরেজমিনে গেলে দেখা যায়, মির্জাপুর ইউনিয়নের বৈরাতীহাট এলাকায় কৃষিজমির টপসয়েল কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। গভীর রাত পর্যন্ত চলা স্ক্যাভেটর ও ট্রাক্টরের বিকট শব্দে বিরক্ত স্থানীয়রা জানান, দিনের বেলায় লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে রাত নামতেই সক্রিয় হয়ে ওঠে এ চক্র।

স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায়, শঠিবাড়ী-বৈরাতী হাট সড়কের পাশ ঘেঁষে অবস্থিত একটি জমি থেকে দীর্ঘদিন ধরে মাটি বিক্রি করে কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে তারা। অথচ এক মাসের বেশি সময় ধরে এমন কর্মকাণ্ড চললেও তেমন কোনও দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।

অভিযোগ সম্পর্কে হালিম ও শাকিলের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোস্তাকিম বিল্লাহ বলেন, “অবৈধ বালু-মাটি ব্যবসা রোধে প্রশাসন নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি গাড়ি ও যন্ত্রপাতি জব্দ করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অভিযান চলমান থাকবে।”

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি