মেহেদী হাসান মুরাদ -
ঈদ উপলক্ষে শঠিবাড়ি থেকে বৈরাতিহাট রুটে যাত্রীদের কাছ থেকে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বেশি টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় যাত্রীরা জানান, সিএনজি ও অটোরিকশা চালকদের একটি সিন্ডিকেট ইচ্ছেমতো ভাড়া নির্ধারণ করছে। অথচ প্রশাসন বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
নিউজ প্রকাশের পর সাংবাদিক মেহেদী হাসান মুরাদ উপজেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। পরে মানবাধিকার কমিশনের প্রতিনিধি আশিকুর রহমান মণ্ডল সরেজমিনে বৈরাতিহাট স্ট্যান্ড পরিদর্শন করেন।
চালকদের দাবি, ঈদের সময় আসার পথে গাড়ি ফাঁকা থাকায় ১০ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে, তবে কেউ দিতে অপারগ হলে আগের ৩০ টাকা ভাড়াতেই যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে। ঈদের পর ভাড়া আবার স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলেও জানান তারা।
বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের হস্তক্ষেপে চালকরা সম্মত হন যে, তারা নির্ধারিত ভাড়ার বাইরে কোনো যাত্রীকে অতিরিক্ত ভাড়া দিতে বাধ্য করবেন না।
স্থানীয়রা মনে করছেন, প্রশাসনের আরও কঠোর নজরদারি প্রয়োজন, যাতে অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে কোনো অনিয়ম না হয়।