1. admin@mknews71.com : mknews71 :
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মাটি ব্যবসার রঙ পাল্টাচ্ছে: মোটর মেকানিক এখন সিন্ডিকেটের মূল হোতা! দুই ইউনিয়নেই অস্থিরতা, সচিবের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনগণ প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে স্টেকহোল্ডারদের সাথে মহাপরিচালকের মতবিনিময় সভা শিশুদের কল্যাণে নিবন্ধিত যুবাদের করণীয় বিষয়ে মিঠাপুকুরে আলোচনা সভা মিঠাপুকুরে ভেজাল গুড় তৈরির অপরাধে মোবাইল কোর্টের অভিযান: ২ লাখ টাকা জরিমানা দিনাজপুরে বৈশাখ মাতালো শিশুরা মিঠাপুকুরে টিউবওয়েল ব্যবস্থাপনায় অনিয়ম: দায় কার? মিঠাপুকুরে জলমহলে বিষ প্রয়োগ ও পানি শুকিয়ে চলছে মাছ শিকার, নেই প্রশাসনিক তদারকি নানকর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের পাহাড় মিঠাপুকুরে প্রশাসন, পুলিশ ও সাংবাদিকদের সমন্বয়ে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রথম দিন

নৌকার অভাবে স্কুলে যাওয়া কঠিন, শিশুদের পাশে দাঁড়াল আকাশছোঁয়া শিশু ফোরাম

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৯৮ বার পাঠ করা হয়েছে

মেহেদী হাসান মুরাদ

সুনামগঞ্জের হাওরবেষ্টিত উপজেলা ধর্মপাশায় শিশুদের নিরাপদে পারাপারের জন্য অভিনব ও মানবিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে আকাশছোঁয়া শিশু ফোরামের সদস্যরা। বর্ষা মৌসুমে জলবেষ্টিত এ অঞ্চলে নৌকা চলাচল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও, পর্যাপ্ত নৌকার অভাবে অনেক শিশু বিদ্যালয়ে যাতায়াতে সমস্যার সম্মুখীন হয়। ফলে শিক্ষাজীবনে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এবং ঝরে পড়ার হার বাড়ছে।

এই সংকট সমাধানে জয়শ্রী ইউনিয়নের আকাশছোঁয়া শিশু ফোরামের সদস্যরা স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্লাস্টিকের ড্রাম ও বাঁশের তৈরি ভেলা নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রতিবছর বর্ষার আগে তারা নতুনভাবে এই ভেলা তৈরি করেন, যা শিশুদের নিরাপদ পারাপারে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। শিশুদের ঝুঁকিপূর্ণ পারাপার রোধে এই উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

এ উদ্যোগে জয়শ্রী গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দারাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করছেন। তাদের সহযোগিতা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে এটি শুধু শিশুদের নিরাপদ যাতায়াতের ব্যবস্থা করছে না, বরং শিক্ষা ব্যবস্থায় ধারাবাহিকতা বজায় রাখার ক্ষেত্রেও সহায়তা করছে।

ধর্মপাশা এপির সহযোগিতায় পরিচালিত এই কর্মসূচি স্থানীয়ভাবে ব্যাপক প্রশংসিত হচ্ছে। শিক্ষাবিদ ও অভিভাবকদের মতে, এ ধরনের উদ্যোগ শিশুদের বিদ্যালয়ে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এবং তাদের ভবিষ্যৎ গঠনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

স্থানীয় সচেতন মহল মনে করছে, এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত থাকলে হাওর অঞ্চলের শিশুদের শিক্ষার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে এবং তারা একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে যাবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি