1. admin@mknews71.com : mknews71 :
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বরখাস্তকৃত অধ্যক্ষের হঠাৎ চেয়ারে বসার চেষ্টা, জানেনা সভাপতি ইউএনও! আল্টিমেটাম মিঠাপুকুরে তালাকপ্রাপ্ত মেয়ের বাবার বাড়িতে অগ্নিকাণ্ড, ক্ষতি তিন লক্ষাধিক টাকা মিঠাপুকুরে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ:এলাকায় চাঞ্চল্য, আসামী পলাতক ৫৮ দিনে যে ঝড় তুলেছিলেন, সেই ঝড়েই বিদায়: মিঠাপুকুরের ইউএনও জিল্লুর রহমানের বদলি জনগণের অর্থায়নে রাস্তা সংস্কার: দৃষ্টান্ত স্থাপন করল মিঠাপুকুরের গোপালপুর ইউনিয়ন বীরগঞ্জে শিশু-যুবদের পরিবেশ সচেতনতামূলক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বৈরাতীহাট তালীমুল সুন্নাহ মাদ্রাসা ও মসজিদ উন্নয়ন উপলক্ষে আলোচনা সভা, মতবিনিময় ও দোয়ার অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত ৩০ জনে ২৪ জন জিপিএ-৫ — চমকে দিল খামার হরিপুরের আইডিয়াল প্রি-ক্যাডেট স্কুল মিঠাপুকুরে ছড়ান বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের উন্নয়ন প্রকল্প ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত জুলাই আন্দোলনের অগ্নিগর্ভ দিনগুলোতে নির্ভীক কণ্ঠস্বর: সাংবাদিক সুলতান মারজান (হৃদয়)

নৌকার অভাবে স্কুলে যাওয়া কঠিন, শিশুদের পাশে দাঁড়াল আকাশছোঁয়া শিশু ফোরাম

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ১৫৮ বার পাঠ করা হয়েছে

মেহেদী হাসান মুরাদ

সুনামগঞ্জের হাওরবেষ্টিত উপজেলা ধর্মপাশায় শিশুদের নিরাপদে পারাপারের জন্য অভিনব ও মানবিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে আকাশছোঁয়া শিশু ফোরামের সদস্যরা। বর্ষা মৌসুমে জলবেষ্টিত এ অঞ্চলে নৌকা চলাচল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও, পর্যাপ্ত নৌকার অভাবে অনেক শিশু বিদ্যালয়ে যাতায়াতে সমস্যার সম্মুখীন হয়। ফলে শিক্ষাজীবনে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এবং ঝরে পড়ার হার বাড়ছে।

এই সংকট সমাধানে জয়শ্রী ইউনিয়নের আকাশছোঁয়া শিশু ফোরামের সদস্যরা স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্লাস্টিকের ড্রাম ও বাঁশের তৈরি ভেলা নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রতিবছর বর্ষার আগে তারা নতুনভাবে এই ভেলা তৈরি করেন, যা শিশুদের নিরাপদ পারাপারে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। শিশুদের ঝুঁকিপূর্ণ পারাপার রোধে এই উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

এ উদ্যোগে জয়শ্রী গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দারাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করছেন। তাদের সহযোগিতা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে এটি শুধু শিশুদের নিরাপদ যাতায়াতের ব্যবস্থা করছে না, বরং শিক্ষা ব্যবস্থায় ধারাবাহিকতা বজায় রাখার ক্ষেত্রেও সহায়তা করছে।

ধর্মপাশা এপির সহযোগিতায় পরিচালিত এই কর্মসূচি স্থানীয়ভাবে ব্যাপক প্রশংসিত হচ্ছে। শিক্ষাবিদ ও অভিভাবকদের মতে, এ ধরনের উদ্যোগ শিশুদের বিদ্যালয়ে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এবং তাদের ভবিষ্যৎ গঠনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

স্থানীয় সচেতন মহল মনে করছে, এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত থাকলে হাওর অঞ্চলের শিশুদের শিক্ষার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে এবং তারা একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে যাবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি